জাগরণে জুলাই
শুরুতে এক মিনিট নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয় সেইসব সাহসী তরুণকে, যাঁরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পিছপা হননি। এরপর একে একে বন্ধুরা তাঁদের অভিজ্ঞতা ও ভাবনা তুলে ধরেন। কেউ লেখনী দিয়ে, কেউ পোস্টার বা স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে, আবার কেউ মাঠে নেমে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন আন্দোলনে। বন্ধু সামিয়া আক্তার বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থান আমাদের নতুন করে ভাবতে শিখিয়েছে—একটি আন্দোলন কীভাবে চেতনার ভিত্তি গড়ে তোলে।’
What's Your Reaction?






